আশিক হাসান সীমান্ত, ঢাকা: হিলাল উদ্দিন ২০১৫ সালে বিয়ে করেন ইয়াসমিন আক্তারকে তিনি ৭ বছর সংসার করেন তার সাথে, হিলাল উদ্দীন ইয়াসমিনর সাথে সংসার চলা কালে তিনি অন্য মেয়ের সাথে সম্পর্ক করেন,পরবর্তীত ইয়াসমিনকে খুব ভয়ানক ভাবে অত্যাচার করেন তার উপরে।

পরবর্তী ৭ বছর সংসার চলার পরে ইয়াসমিন আক্তারকে তিনি ডিভোর্স দেন, ডিভোর্সের পরে ৪ দিনের মাথায় তিনি বিয়ে করেন আইরিন নামে একটা মেয়েকে।

আমরা জানতে পারি ইয়াসমিন আক্তারকে হিলাল উদ্দিন রাস্তা ঘাটে খুব বিরক্ত করেন তাকে। এবং তাকে ভয়াবহ ভাবে মারধর করে রাস্তা ঘাটে।
ইয়াসমিন আক্তারকে মেরে ফালার হুমকি দেন হিলাল উদ্দিন এই ভয়তে কোন আইনের আওতা চান নাই তারা।

পরবর্তী কিছু দিন থেমে থাকার পড়ে ইয়াসমিনের বাবা রিয়াজ উদ্দিন পেশায় সিএনজি চালক তিনি এক লক্ষ টাকা জমা করেন, ওখান থেকে তিনি ৮৪ হাজার টাকা রেখে আর বাকি থাকা তিনি খরচ করেন। পরবর্তী হিলাল উদ্দীন এবং তার স্ত্রী এবং তার শাশুড়ী ইয়াসমিনের গ্রামের বাড়ির দিকে রওনা দেন।

হিলাল উদ্দিন জামগরায় গাড়ি থেকে নেমে ডাচ বাংলা ব্যাংক এ টাকা গলো উনার একাউন্ট্ এ রাখে। পরবর্তী তারা তার শাশুড়ীর বাড়িতে গেলে তার শাশুড়ী টাকা গুলো চাইলে সে না দিয়ে ওখান থেকে পালিয়ে আসেন ঢাকায়।

ঢাকায় আসার পরে এই টাকা গুলো চাইলে নানান বাহানা দেখিয়ে পঞ্চাশ হাজার টাকা দেয় কিন্তু বাকি টাকা গুলো আজ পর্যন্ত দেয়নি।

কিছু দিন আবার থেমে থাকার পরে তার বাবা রিয়াজ উদ্দিন গেটের সামনে রাখা রান্না করার খরি গুলো বাসার ভিতরে আনছিল। তখন রিয়াজ উদ্দিন বাসার ভিতরে যায়।

আর বাইরে থাকে ইয়াসমিন আক্তার। তখন হিলাল উদ্দিন এসে ইয়াসমিনকে বিরক্ত করে এবং ঝামেলা করে তার সাথে। তখন একটা ছোট বাচ্চা ইয়াসমিনর বাসায় গেয়ে বলে আপুকে অনেক মারধর করছে।

তখন তার বাসা থেকে সবাই যায় যাওয়ার পরে দেখে ইয়াসমিনকে মারধর করছে। তখন ইয়াসমিনের ছোট ভাই ওখানে গেলে অনেক মারামারি হয়।

পরবর্তীতে হিলাল উদ্দিন ইয়াসমিনের ছোট বোন লাভলী আক্তারকে পিছন থেকে গিয়ে তার মাথায় ছুরি মেরে তাকে অজ্ঞান করে তখন এলাকার লোক তাকে বাসায় নিয়ে যায় এবং ডাক্তার এসে তখন তার মাথায় সেলাই করে। পরবর্তীতে তাকে মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়।